খুব পরিচিত সমস্যা না হলেও এটি অনেকের হয় এবং হলে, রোগী তো বটেই রোগীর আত্মীয় স্বজন সবাই ভয় পেয়ে যান। সাধারনত ২ থেকে ১৫ বছর আবার ৫০ এর বেশী বয়সীদের এটা বেশী হয়। ২ বছরের কম বয়সী শিশুদের সাধারনত হয় না।
প্রতিরোধ করার জন্য নাকে ভেসলিন জাতীয় জেল ব্যবহার করুন , হাতের নখ ছোট রাখাবেন, সব সময় এসির (ঠান্ডা ও শুস্ক ) বাতাসে থাকাবেন না ।
কোন শারিরীক সমস্যা ছাড়াই নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে, অন্যান্য কারনের ভেতরে আছে নাকের ইনফেকশন, নাকের হাড় বাঁকা থাকা, ঠান্ডা ও শুস্ক আবহাওয়া, আঘাত বা নাকের হাড় ভেঙ্গে যাওয়া, রক্তের সমস্যা, কিডনীর সমস্যা, লিভারের সমস্যা এবং মদ্যপান। ব্লাড প্রেশারের বাড়ার সাথে এর সম্পর্ক নেই।খুব পরিচিত সমস্যা না হলেও এটি অনেকের হয় এবং হলে, রোগী তো বটেই রোগীর আত্মীয় স্বজন সবাই ভয় পেয়ে যান। সাধারনত ২ থেকে ১৫ বছর আবার ৫০ এর বেশী বয়সীদের এটা বেশী হয়। ২ বছরের কম বয়সী শিশুদের সাধারনত হয় না।
প্রতিরোধ করার জন্য নাকে ভেসলিন জাতীয় জেল ব্যবহার করুন , হাতের নখ ছোট রাখাবেন, সব সময় এসির (ঠান্ডা ও শুস্ক ) বাতাসে থাকাবেন না ।
কোন শারিরীক সমস্যা ছাড়াই নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে, অন্যান্য কারনের ভেতরে আছে নাকের ইনফেকশন, নাকের হাড় বাঁকা থাকা, ঠান্ডা ও শুস্ক আবহাওয়া, আঘাত বা নাকের হাড় ভেঙ্গে যাওয়া, রক্তের সমস্যা, কিডনীর সমস্যা, লিভারের সমস্যা এবং মদ্যপান। ব্লাড প্রেশারের বাড়ার সাথে এর সম্পর্ক নেই।
নাক দিয়ে রক্ত পড়লে প্রথমেই সামনের দিকে ঝুকে বসুন তারপর নাক দুই আঙ্গুলে ১৫ -২০ মিনিট চেপে ধরে রাখতে হবে, এ সময় মুখ দিয়ে শ্বাস নিন। না কমলে নাকের উপর বরফ ( আইস প্যাক) চেপে রাখতে হবে। এতেও না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে, তবে মনে রাখবেন নাক দিয়ে রক্ত পড়ায় ভয়ের কিছু নেই।
সাবইকে ধন্যবাদ।